জুলাই আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের দাবি থেকে। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই আন্দোলন সর্বব্যাপী এবং সরকার পরিবর্তনে সর্বাত্মক আন্দোলনে রূপ নেয়।
সর্বস্তরের মানুষ এ আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেয়। গড়ে ওঠে স্বৈরাচারবিরোধী জাতীয় ঐক্য। সব রাজনৈতিক দল, সংস্কৃতি কর্মী, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, আইনজীবী, নারী, শিশুসহ বিভিন্ন স্তরের পেশাজীবী এ আন্দোলন নিয়ে যান চূড়ান্ত পরিণতির দিকে। আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে এসে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীও আন্দোলনকারীদের ওপর আক্রমণ না চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এটাই ছিল জুলাই আন্দোলনের টার্নিং পয়েন্ট। এখান থেকে আন্দোলন পৌঁছে যায় চূড়ান্ত বিজয়ের বন্দরে।